নিজস্ব প্রতিবেদকঃ টাঙ্গাইলের ঘাটাইল পৌরসভার মেয়র মোঃ শহিদুজ্জামান খান ভি, পি শহিদ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সফলভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঘাটাইল পৌরসভায় অনেকগুলো রাস্তা নির্মাণ ও সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ঘাটাইল বাজারে মার্কেট নির্মাণ টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন।
৪০ শতক জায়গা ক্রয় করা হয়েছে। আরো কিছু জায়গা ক্রয়ের বায়নাপত্র করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রেখেছেন ঘাটাইল পৌরসভার দায়িত্ব প্রাপ্ত সফল মেয়র মোঃ শহিদুজ্জামান খান ভি,পি শহিদ।
শত বছরের গ্রাম রতনপুর। এই গ্রামের উত্তর-দক্ষিণে বসবাস করে শত শত মানুষ। পশ্চিম প্রান্ত থেকে জামুরিয়া রোড পর্যন্ত সি,সি রাস্তা পাকাকরণ হয়েছে।
বিভিন্ন ধরনের রোগীদের যাতায়াতে সমস্যা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এলাকাবাসীর জন্য উপজেলা চেয়ারম্যান ও সকলকে সঙ্গে নিয়ে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি উপস্থিত থেকে এই রাস্তার উদ্যোগ নেয়া হয় । ওই প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষককে ডেকে নিয়ে এ,টি,ও বলেছে, আপনি একটি অভিযোগ জমা দিন, আমার কাছে।
শিক্ষার্থীদের খেলাধূলায় অসুবিধা হবে, এ বিষয় সম্পর্কিত।
জানা গেছে, গত ২৮ জুলাই ওই এ,টি, ও ঘাটাইল পৌর মেয়রকে ফোন করে বলেন, আপনি বাদ মাগরিব আমার সাথে সাক্ষাৎ করেন। সুত্র জানায়, ঘাটাইল পৌরসভা কর্তৃক ওই স্কুল প্রতিষ্ঠানটির ঘর নির্মাণের জন্য ইতিপূর্বে ১ লাখ টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
এলাকাবাসী ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি যদি রাস্তা চায়, তবে রাস্তার কাজ চলমান থাকবে। আর যদি না চায়, তবে রাস্তা নির্মাণ হবেনা। স্কুলের জায়গা মাত্র ২৬ শতাংশ। বাকী জায়গা আমরা এলাকাবাসী দিয়েছি। তবে সুশীল ব্যক্তিরা মতামত ব্যক্ত করেন যে, ওইদিন দেখলাম একটি ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ঘাটাইলের প্রতিষ্ঠান নিয়ে একটি নিউজ live করা হয়েছে।
এটিতে যাদের সম্পর্কিত যে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তাদের কোনো মতামত নেয়া হয়নি। এটা কি গণমাধ্যমের আচরণবিধি লঙ্ঘন করা হয়নি। এটা ব্যক্তি আক্রোশে নিউজ করার বর্হিঃপ্রকাশ মাত্র।
বিষয়গুলো নিয়ে জানতে চাওয়া হলে, ঘাটাইল পৌরসভার মেয়র মোঃ শহিদুজ্জামান খান ভি,পি শহিদ জানান, আমরা গ্রামবাসী এই বিদ্যালয়ের খেলার মাঠের জন্য জায়গা দিয়েছি। স্কুলের জায়গা মাত্র ২৬শতাংশ।
বাকি জায়গা আমরা এলাকাবাসী দিয়েছি। এক সাংবাদিক ভাই live এ গিয়ে অযৌক্তিক যে মন্তব্যগুলো করেছেন, তা ঠিক নয়।
আর আমি ব্যক্তিগতভাবে কোনো রাস্তা করছি না। ওই সাংবাদিক ভাই live করার সময় আমার, উপজেলা চেয়ারম্যান ও পাবলিকের কোনো মতামত নেয়নি বলে জানান। তিনি বলেন, ” বিদ্যালয় থেকে আমার বাড়ি সাড়ে ৪’শ মিটার দূরে। আমি জনগণের তথা পৌরবাসীর ভালোবাসা নিয়ে আছি।
ইনশাল্লাহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী দিনেও কাজ করে যাব। আমার প্রতি ঈর্ষ্বা আছে যার। এটা তিনি ভালো চোখে দেখেনা। পাশাপাশি, আমি মাদক নির্মুলে কাজ করে যাচ্ছি। আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, পৌর মার্কেট নির্মানের তা বাস্তবায়নের পথে।
আর অনেকগুলো রাস্তা পাকাকরণ ও সংস্কার করা হয়েছে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ফের মনোনয়ন দিলে আমি আগামী দিনেও কাজ করে যাব ইনশাল্লাহ।
তবে ঘাটাইল আওয়ামী রাজনৈতিক অঙ্গনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়জন চৌকস ব্যক্তিগণ মতামত প্রকাশ করেন, তারা জানান, আমরা এটা বলতে চাচ্ছি যে, ঘাটাইল উপজেলা শিক্ষা অফিসার এর রতনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবহিত আবেদন পত্রে ‘জাতীয় জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আতাউর রহমান খান বিদ্যালয় সম্পর্কিত আবেদন সাংসদ অবহিত আছেন। ‘
এটা দরখাস্তের বডিতে শেষ লাইনে সম্বলিত করা হয়েছে? কেন?
অনুলিপি সদয় অবগতি পত্রে তো প্রথমে জাতীয় সংসদ সদস্যকে দেওয়া হয়েছেই, তো দরখাস্তের বডিতে সাংসদকে উল্লেখ করা বলা হয়েছে কিছুটা দোষ আর বিভক্ত হওয়ার ও অযৌক্তিক আচরণের বর্হিঃপ্রকাশ, এমনকি উদ্দেশ্যে প্রণোদিত।
যা রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রতিপক্ষের দেয়াল কিংবা যাতে ভুল বুঝাবুঝি হয়। এটি তারই বর্হিঃপ্রকাশ। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আতাউর রহমান খান, উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ শহিদুল ইসলাম লেবু, ঘাটাইল উপজেলা প্রশাস, ঘাটাইল পৌরসভার মেয়র মোঃ শহিদুজ্জামান খান ভি, পি শহিদ, ঘাটাইলের সকল রাজনৈতিক অঙ্গনের ব্যক্তিগণ ও সকল মানুষের সমন্বয়ে
ঘাটাইলের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা সবাই একতাবদ্ধ। ঘাটাইল উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ শহিদুল ইসলাম লেবু এস্বাবি নিউজকে জানান, মেয়র উন্নয়নমূলক কাজ করবে। প্রকল্প মেনেই কাজ করছে।
মূল বিষয় হচ্ছে- বিদ্যালয় ভবনের কাছাকাছি রাস্তা, কোমলমতি শিক্ষার্থীরা চলাচলে এর আগে আহতের ঘটনা ঘটেছে। এ রাস্তায় দীর্ঘদিন যাবত পৌরবাসী চলাচল করে। ভূঞাপুরের সাথে যোগাযোগ করার সম্পৃক্ত রাস্তা।
৬০ফুট রাস্তা আগে থেকে পাকা করা। স্কুল ভবনের সন্নিকটে রাস্তা এজন্য শিক্ষার্থীরা প্রায়ই আহত হন। জনস্বার্থে ও শিক্ষার্থীদের নিরাপদে চলাচলের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে ওই রাস্তাটুকু তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ২৬ শতাংশ জায়গার বাইরে স্কুলের নামে কোনো
দলিলপত্র নাই। এলাকাবাসীকে নিয়ে সাবেক এমপি ড. মতিউর রহমান এলাকাবাসীকে নিয়ে এটা স্কুলের উন্নতিকল্পে আয়ত্তে ও দখলে এনে দিয়েছে।
তিনি জানান, আমি জনস্বার্থে রাজনীতি করি। ইনশাল্লাহ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করে যাব।