নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঘাটাইল দেওপাড়া করিমের পাড়া আঃ কদ্দুস এর পুত্র ফারুক এর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে।
সুত্র জানায়, ফারুক প্রতারক হিসাবে পরিচিত তার গ্রামে। এই ফারুক ব্যবসায়ী প্রয়োজনেবিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করে। পরে ওই টাকা পরিশোধ না করায় তার ও তার পিতা আঃ কদ্দুস এর নামে আদালতে মামলা করে ভুক্তভোগী। ফারুক এর পিতা কিছু দিন কারা হেফাজতে থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে টাকা ওই আদালতের মাধ্যমে পরিশোধ করতে বাধ্য হয়।
এরপর থেকে শুরু হয় ফারুক এর ষড়যন্ত্র ওই পাওনাদার দেওপাড়া ইউপির সাবেক মহিলা সদস্য হ্যাপি খাতুনের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, ফারুক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে পাওনাদার হ্যাপি খাতুনের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীণ তথ্য ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছাতে থাকে।যাতে সফল সাবেক মহিলা ইউপি সদস্যকে ভুল মানুষ হিসাবে ভাবে। যাতে এই মিথ্যা ধারণা পোষণ করে তার সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয় পরিচিত ও কাছের মানুষের সাথে।
করিমের পাড়া গ্রামের অধিকাংশ ব্যক্তি জানান,ফারুক একজন প্রতারক ও মিথ্যাবাদী। এজন্য সাবেক ইউপি সদস্য হ্যাপি খাতুনের কাছ থেকে টাকা কর্য নিয়ে তা পরিশোধ না করায় মামলার আসামি হয়েছে। এজন্য ওদের সাথে শত্রুতা। মিথ্যা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে প্রতারক ফারুক। স্থানীয়দের অভিযোগ, সুযোগ সন্ধানী ফারুক এর মা বুলবুলি বেগম একজন গাঁজা বিক্রেতা।সে বাড়িতে গাঁজা বিক্রি করে, যুব সমাজকেধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এজন্য তারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান,ফারুক ষড়যন্ত্রকারী। মানুষের সরলতার সুযোগনিয়ে ক্ষতি করাই তার প্রধান কাজ। তিনি যে প্রতারক ও ভন্ড এখন তা সমাজে মুখোশ উন্মোচন হচ্ছে। তার প্রতারণা থেকে সকলকেসচেতন থাকারও অনুরোধ করেন ভুক্তভোগীরা।
প্রকাশ, ফারুক ও ফারুক এর পিতা আঃ কদ্দুস এর নামে ইতিপূর্বে আদালতে প্রতারণা মামলা রয়েছে। তবে ফারুক এর মা বুলবুলি বেগম গাজা বিক্রিকরার বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে সে বিষয়টিঅস্বীকার করেন।