নিজস্ব প্রতিবেদক: ধনবাড়ি মন্ত্রীর ভাই ২০১৯ এর ১৫ সেপ্টেম্বর হতে কায়সার চৌধুরী মশুদ্দি গ্রামের মৃত আফসার এর পুত্র সোহেল ও শিপলু’র মোট ২৫ শতাংশ আবাদী ভূমি, (সয়া মৌজার পুরাতন ৩৯৪ দাগের, নতুন দাগ ১৭৭৮ ও ১৭৭৩) বেদখল করে রেখেছে।
এছাড়া, আফতাব উদ্দিন এর দুই পুত্র নুরুল হক ও আজিজুল হক এর (পুরাতন ৩৯৪ দাগ, নতুন ১৭৭৯, ১৭৮৩ থেকে) ২৫ শতাংশ ভূমি মোট ৫০
শতাংশ ভূমি বেদখল করে ইজারাবিহীণ পশু
হাট মশুদ্দী ধনবাড়িতে চালিয়ে আসছে মন্ত্রীর ভাই বর্তমান মশুদ্দি ইউপি চেয়ারম্যান কায়সার চৌধুরী বলে জানান ভুক্তভোগীরা।

এ ব্যাপারে ওই জমির মালিক পক্ষ নুরুল ইসলাম এর পুত্র সরোয়ার নাইম জমি দখল প্রসঙ্গে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
বর্তমান ওই বেদখলকৃত ভূমিতে কছিমউদ্দিন হাইস্কুল ও রেজিয়া প্রাইমারি বিদ্যালয় চালুর
প্রক্রিয়াও চলমান।
এছাড়া, সয়া ও মুশুদ্দি গ্রামের একাধিক ব্যক্তির জমি জবর দখল করে ও ভয় দেখিয়ে রেজিস্ট্রি করে হাতিয়ে নিয়েছে বলে সত্যতা পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে জমির মালিক ও অন্যান্য ভুক্তভোগীরা চেয়ারম্যান কায়সার চৌধুরীর ভয়ে থানায় কিংবা আদালতে লিখিত অভিযোগ জানাচ্ছেন না।
তারা জানান, কি অভিযোগ করব আমরা, উপজেলা চেয়ারম্যান ও মন্ত্রীর ভাই এই দখলবাজ চেয়ারম্যান কায়সার চৌধুরী, কে শুনে কার কথা?
সবাই সবকিছু জানে কেউ সামনে প্রতিবাদ করেনা, আড়ালে বলে।
সাধারণ জনগণের অভিমত, তাদের দূরে থেকে অনেকে বকে।
দখলবাজ চেয়ারম্যান কায়সার সম্পর্কে ভুক্তভোগীরা জানান, ‘আমরা সময়ের অপেক্ষায় আছি। সুদিন আসলে আদালতের দ্বারস্থ হবো।
এখন কায়সার চৌধুরী আবার আমাদের জমিতে অবৈধভাবে দেয়াল দিচ্ছে। ‘
এ সম্পর্কে মশুদ্দি ইউপি চেয়ারম্যান কায়সার চৌধুরীকে ফোন দিলে ফোন রিসিভ না করে কেটে দেন।