

নিজস্ব প্রতিবেদক: অশিক্ষিত ও সাংবাদিক লেবাসধারী বাটপার সাইফুল ইসলাম রানার
ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ টাঙ্গাইল মূলধারার
সংবাদমহল ও সাংবাদিকতা।
জানা যায়, এই রানা টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সাংবাদিকতার সাইনবোর্ড ব্যবহার
করে বিভিন্ন অবৈধ বালু-মাটি খেকোদের কাছ
থেকে অপকৌশলে হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা।
এছাড়া, একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তির কাছ থেকেও বাদ যায়নি তার অর্থ আদায়ের অপচেষ্টা ও নানা ফন্দি-ফিকির।
অনিয়মিত প্রকাশিত পত্রিকায় টাকার বিনিময়ে পরিচয় পত্র হাতে পেয়ে রীতিমতো চলছে তার নীরব চাঁদাবাজি বলে একাধিক সুত্র জানায়।
সম্প্রতি বীরনাহালী প্রজেক্ট এ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও ভরাট কাজে বালু খেকোর পক্ষে হলুদ মিশেল, অতিরঞ্জিত তথ্য তার পেজে প্রচার
করেছে, ওখানে মূল ধারার সাংবাদিকের বালুখেকোদের বিরুদ্ধে তৈরি করা প্রতিবেদনকে
মিথ্যা বলে প্রচার করেছে, যা গণমাধ্যমের বিরুদ্ধাচরণ করা হয়েছে। অপসাংবাদিকতায় বেপরোয়া এই অশিক্ষিত সাইফুল ইসলাম রানা।
তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেখা গেছে,
তিনি টাঙ্গাইল আশেকপুর বাইপাসকে বানান ভুল করে লিখেছে আসিফ পুর বাইপাস। যা বিরুপ প্রতিক্রিয়া ফেলে, তার বিষয়ে ওখানে
শুদ্ধ বানান লেখার জন্য মন্তব্যও করেছে অনেকে।
অথচ, এই অশিক্ষিত রানার কোনো পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়নি।
তার বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক মহিলা জানান, এই রানা একদিন এসে পায়খানার পিছনের লাগানো লম্বা পাইপ ভালো
ভাবে না দেখেই ছবি উঠানো শুরু করছে,
তাকে প্রশ্ন করার পর উত্তরে বলেছে, কেন, এটা
ড্রেজারের পাইপ না, পরে জানতে পারে এটি
ল্যাট্রিন।
এই দশা সাইফুল ইসলাম রানার। তিনি অন্যদের
ভেলকিবাজি দেখাতে গিয়ে অর্থ আদায়ের অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকে। অথচ সাধারণদের মাঝে
তার কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই।