খন্দকার রাকিবুল ইসলাম কে সাথে নিয়ে কোর্ট প্রতিনিধি পলাশ হোসেনঃ

রংপুরে চাঞ্চল্যকর স্ত্রী হত্যা মামলায় সোহেল রানা ওরফে শরিফুল (৩৩) কে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেছে আদালত। তার বাড়ি নগরীর ধাপ আটিয়াটারী এলাকায়। একই সঙ্গে তাঁকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে।
বুধবার (১৬ নভেম্বর) দুপুর ১টায় এ রায় প্রদান করেন রংপুরের নারী ও শিশু দমন নির্যাতন ট্রাইবুন্যাল আদালত এর বিচারক মোস্তফা কামাল।মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রফিক হাসনাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৫ সালে রংপুর নগরীর ধাপ আটিয়াটারি এলাকার অহেদ আলীর ছেলে সোহেল রানা ওরফে শরিফুলের সাথে একই এলাকার সুজামিয়ার মেয়ে সুলতানা পারভীনের প্রেমের সম্পর্ক থাকায় দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয়। দু বছর সংসার করা হলে স্বামী সোহেল রানা প্রায়শই তার স্ত্রী সুলতানা পারভীনের কাছে এক লাখ টাকা যৌতুক দাবি করতো।
বাবা হতদরিদ্র হওয়ায় টাকা দিতে পাারবেনা জানালে স্ত্রীকে প্রায়শই নির্যাতন করতো। ২০১৭ সালের ২৮ জুন তারিখে দিনের বেলা যৌতুকের দাবিতে আবারও মারধর করে স্বামী সোহেল রানা। পরে গভীর রাতে স্ত্রী সুলতানা পারভীনকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে বাইরে নিয়ে এসে নৃশংসভাবে হত্যা করে লাশ বাড়ির অদূরে একটি পাট ক্ষেতে ফেলে চলে যায়।এ ঘটনায় নিহত সুলতানা পারভীনের বাবা সুজা মিয়া বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশ আসামিকে গ্রেফতার করলে সে আদালতে ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমুল জবানবন্দি প্রদান করে।
রায় ঘোষনার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।পরে কঠোর পুলিশী পাহারায় প্রিজন ভ্যানে করে আসামিকে রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
রংপুরে স্ত্রী হত্যার ঘটনায় স্বামীর মৃত্যুদন্ড
খন্দকার রাকিবুল ইসলাম কে সাথে নিয়ে কোর্ট প্রতিনিধি পলাশ হোসেনঃ
রংপুরে চাঞ্চল্যকর স্ত্রী হত্যা মামলায় সোহেল রানা ওরফে শরিফুল (৩৩) কে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেছে আদালত। তার বাড়ি নগরীর ধাপ আটিয়াটারী এলাকায়। একই সঙ্গে তাঁকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে।
বুধবার (১৬ নভেম্বর) দুপুর ১টায় এ রায় প্রদান করেন রংপুরের নারী ও শিশু দমন নির্যাতন ট্রাইবুন্যাল আদালত এর বিচারক মোস্তফা কামাল।মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রফিক হাসনাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৫ সালে রংপুর নগরীর ধাপ আটিয়াটারি এলাকার অহেদ আলীর ছেলে সোহেল রানা ওরফে শরিফুলের সাথে একই এলাকার সুজামিয়ার মেয়ে সুলতানা পারভীনের প্রেমের সম্পর্ক থাকায় দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয়। দু বছর সংসার করা হলে স্বামী সোহেল রানা প্রায়শই তার স্ত্রী সুলতানা পারভীনের কাছে এক লাখ টাকা যৌতুক দাবি করতো।
বাবা হতদরিদ্র হওয়ায় টাকা দিতে পাারবেনা জানালে স্ত্রীকে প্রায়শই নির্যাতন করতো। ২০১৭ সালের ২৮ জুন তারিখে দিনের বেলা যৌতুকের দাবিতে আবারও মারধর করে স্বামী সোহেল রানা। পরে গভীর রাতে স্ত্রী সুলতানা পারভীনকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে বাইরে নিয়ে এসে নৃশংসভাবে হত্যা করে লাশ বাড়ির অদূরে একটি পাট ক্ষেতে ফেলে চলে যায়।এ ঘটনায় নিহত সুলতানা পারভীনের বাবা সুজা মিয়া বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশ আসামিকে গ্রেফতার করলে সে আদালতে ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমুল জবানবন্দি প্রদান করে।
রায় ঘোষনার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।পরে কঠোর পুলিশী পাহারায় প্রিজন ভ্যানে করে আসামিকে রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।