কালিহাতী আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী ত্যাগের মাধ্যমে মানুষের ভালোবাসায় উজ্জীবিত

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সোহেল হাজারী ও তার মা

টাঙ্গাইল-৪ কালিহাতী আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী নানা প্রতিকূলতা, ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ও ত্যাগের মাধ্যমে মানুষের ভালোবাসায় উজ্জীবিত হয়েছেন।

ষড়যন্ত্রকারী ও নিন্দুকদল তারপরও একের পর এক, দিনের পর দিন, নানা ষড়যন্ত্র, অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

কখনো শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে, কখনো নির্বাচনী হলফনামায় দেয়া তথ্য নিয়ে। কিন্তু

এইভাবে ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য যখন বিফল

হয়েছে, তখনই  আবার নতুন নতুন পরিকল্পনায়

মেতে উঠতে দেখা গেছে।

ষড়যন্ত্রকারীদের টার্গেট কি, তা কিন্তু কালিহাতীবাসী বুঝতে পেরেছে, তারা চাচ্ছে এম,পি সোহেল হাজারী যাতে এম,পি হিসাবে টিকে না থাকতে পারে। 

কিন্তু তাই কি হয়! যারা মোখলেছ মিয়াকে দিয়ে

এম,পি সোহেল হাজারীর বিরুদ্ধে হাই কোর্টে রিট করিয়েছে ওইসব অর্থদাতা ব্রিফ কেস মার্কা  ও পরিকল্পনাকারী কালো মানিক কালিহাতীবাসীর কতটুকু ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছে তা কিন্তু বিভিন্ন সময়ে নির্বাচনে

কার প্রার্থীর বিজয় হয়েছে তার মধ্য দিয়ে স্পষ্ট

প্রতীয়মান হয়।

এম,পি সোহেল হাজারীকে নিয়ে যারা গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে নানা বিষয় নিয়ে ওই সমস্ত ব্যক্তিরা কালিহাতীর উন্নয়ন কতটুকু করতে পেরেছে তা বিগত দিনে আমরা দেখেছি।

রাজনীতিতে ছাড় নেই, আপনি/আপনারা ষড়যন্ত্র করলে এম,পি সোহেল হাজারী নীরব থাকে। আর এ নীরবতা কি আপনি দূর্বল ভাবেন।

এম,পি সোহেল হাজারীকে জড়িয়ে নানা মিথ্যাচার আর ষড়যন্ত্র কখনো আলোর মুখ দেখবেনা।

এম, পি’র ভাই শহীদ শহীদুল্লাহ খান সাহেদ হাজারী যিনি  ছাত্রলীগ নেতা হিসাবে  রক্ত দিয়ে রাজনীতিতে নাম লেখে রেখেছেন।

আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রীসভা বৈঠকে বলেছিলেন, “টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে সাহেদ, বাপ্পী হারানোর ব্যথা কি ভোলতে পারি, যারা

আমাকে টাঙ্গাইলে সহায়তা দিয়েছে রাজনীতিতে। “

সেই ছাত্রনেতা সাহেদ হাজারীর হত্যা সংঘটিতকালে আজকের এম,পি সোহেল হাজারী তার ভাই যখন হামলার শিকার হন

সেদিন টার্গেট ছিলো সোহেল হাজারীকেও হত্যা করার। কিন্তু আল্লাহ সোহেল হাজারীকে বাঁচিয়ে

রেখেছিলেন। সন্ত্রাসী হামলার শিকার হওয়া ওই সময়ে সোহেল হাজারী তার রক্তাক্ত ভাইকে ও তার ভাইয়ের কাটা আঙ্গুল পকেটে নিয়ে হাসপাতালে রওনা হন। কিন্তু ছাত্রনেতা সাহেজ হাজারী সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়ে মারা যান।

এটা কি আজকের সোহেল হাজারীর ত্যাগ নয়।

ভাইকে হারিয়েছে চোখের সামনে সন্ত্রাসীর দারালো অস্ত্রের কুপে। গুলিবিদ্ধ হয়েছে বুলেটে।

রক্ত ঝাড়িয়েছে, দিয়েছে তাজা প্রান। এ কি ত্যাগ নয়।

 ষড়যন্ত্র চলছে সেই সময় থেকেই।  ষড়যন্ত্র করেও যখন বিফল হয়, তখন এই কালোমানিক আর নতুন নতুন ব্রিফ কেস ধারী বিত্তশালীরা  এম,পি সোহেল হাজারীর বিরুদ্ধে আদালতে দ্বার করায় বাংড়ার মোখলেছ এর মতো নরপিশাচদের।

এই নরপিশাচ এর অধিপতিরা চায় কালিহাতী আসনের এম,পি হতে। কিন্তু বিগত উপজেলা নির্বাচনে কালিহাতীবাসী তাকে আবার বিপুল ভোটে ফেল করিয়েছে।

এই কালু মানিক আচরণের দিক দিয়ে প্রচন্ড বদমেজাজি।  

কালিহাতী আওয়ামীলীগ এর অধিকাংশ নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, এই নেতা খুবই বদমেজাজি। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে ফেলটু মার্কা নেতা।

তার চেয়ে জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে এম,পি সোহেল হাজারী অনেক অনেক উর্ধ্বে।

যত ষড়যন্ত্রই হোক ফলাফল শূন্য। এম,পি সোহেল হাজারী নানা ত্যাগের মধ্য দিয়ে উঠে আসা পরীক্ষিত ছাত্রনেতা, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ,  কালিহাতীবাসীর ভালোবাসায় উজ্জীবিত এক নাম, সংসদ সদস্য  আলহাজ্ব হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী। 

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *